টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধের জন্য টাইফয়েড ভ্যাকসিন বা টিকা প্রদান কর্মসূচি ২০২৫
টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধের জন্য টাইফয়েড ভ্যাকসিন বা টিকা প্রদান কর্মসূচি চালু করেছে বাংলাদেশ সরকার, যার মাধ্যমে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়া হবে, যা ১২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে শুরু হবে চলবে এক মাসব্যাপী। যদিও আগে বলা হয়েছি ১ লা সেপ্টেম্বর হতে শুরু হবে তবে এই তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। সবচেয়ে আনন্দের খবর হচ্ছে এই টিকা সম্পূর্ণ বিন্যমূল্যে প্রদনা করা হবে।
টিকা নিতে এখনই নিবন্ধন করে ফেলুনঃ
এজন্য অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই নিবন্ধন করা যাবে। আজকের ভিডিওতে আমরা সেটিই দেখাবো।
ভিডিও লিংকঃ https://youtu.be/88fTp4MsW_Y
টাইফয়েড ভ্যাকসিন কেন নেওয়া প্রয়োজন?
- টাইফয়েড একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ যা দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে ছড়ায়।
- এই টিকা টাইফয়েড জ্বর থেকে সুরক্ষা দেয়।
টিকার ধরণ
বিভিন্ন ধরণের টাইফয়েড টিকা পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে:
- টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (TCV): এটি বর্তমানে বহুলভাবে ব্যবহৃত একটি টিকা।
- Ty21a (মুখে খাওয়ার টিকা): এটি একটি সজীব ওরাল ভ্যাকসিন।
- Vi ক্যাপসুলার পলিস্যাকারাইড ভ্যাকসিন (ViPS): এটিও একটি উপলব্ধ টিকা।
কীভাবে টিকা নেবেন?
- সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের এই টিকা দেওয়া হবে।
- টিকার জন্য নিবন্ধন করতে https://vaxepi.gov.bd/ ওয়েবসাইটে লগইন করতে পারেন।
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য
- টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায় অ্যাম্পিসিলিন, ক্লোরাম্ফেনিকল, অ্যামক্সিসিলিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন ইত্যাদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়।
- রোগ নির্ণয়ের জন্য ওয়াইডাল রক্ত পরীক্ষা করা যেতে পারে।